মিঠাপুকুরে বৈশাখী শাড়ি পছন্দ না হওয়ায় কিশোরীর আত্মহত্যা
মিঠাপুকুর ( রংপুর ) প্রতিনিধীঃ
দৈনিক উত্তরের খবর:- বৈশাখ উপলক্ষে অাদরের মেয়ের জন্য শাড়ি কিনে এনেছিলেন বাবা। সেই শাড়ি পছন্দ না হওয়ায় ১২ বছরের কিশোরী সৃষ্টি আত্মহত্যা করেছে। রোববার রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের চিথলী দক্ষিণপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মিঠাপুকুরের বড় হযরতপুর ইউনিয়নের সেরুডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা শফিকুর রহমান পেশায় একজন দলিল লেখক। সম্প্রতি তিনি দুর্গাপুর ইউনিয়নের চিথলী দক্ষিণপাড়া গ্রামে মেয়ের পরালেখার সুবিধার্থে বিদ্যালয়ের সংলগ্ন একটি ভাড়া বাসায় থাকেন। তার মেয়ে সৃষ্টি জীবনপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণিতে পড়াশুনা করেন। বাবার কাছে বৈশাখী শাড়ির জন্য বায়না ধরে সৃষ্টি । পরে বৈশাখের আগের রাতে মেয়ের জন্য নতুন শাড়ি কিনে শফিকুর। বৈশাখের সকালে ওই শাড়ি দেখে পছন্দ হয়নি সৃষ্টির। তাই গতকাল সকাল থেকেই তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। দুপুরে অনেক খোজাখুজির পর শয়ন কক্ষের দরজা ভেঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় সৃষ্টির লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে তার মরদেহ গ্রামের বাড়িতে নিয়ে দাফন করা হয়েছে। বড় হযরতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রুস্তম আলী মণ্ডল বলেন, বৈশাখী মেলা উপলক্ষে মেয়েরর বাবা একটি শাড়ি এনেছিল। কিন্তু শাড়িটি মেয়ের পছন্দ না হওয়ায় গলায় ফাসি দিয়ে আত্মহত্যা করে, যা কারও কাম্য ছিল না। এ বিষয়ে মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাফর আলী বিশ্বাস বলেন, আত্মহত্যা নিয়ে কোনো সন্দেহ না থাকায় অতটুকু বাচ্চার মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হয়নি। সব মহলের লোকেদের সঙ্গে আলোচনা করে মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
দৈনিক উত্তরের খবর:- বৈশাখ উপলক্ষে অাদরের মেয়ের জন্য শাড়ি কিনে এনেছিলেন বাবা। সেই শাড়ি পছন্দ না হওয়ায় ১২ বছরের কিশোরী সৃষ্টি আত্মহত্যা করেছে। রোববার রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের চিথলী দক্ষিণপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মিঠাপুকুরের বড় হযরতপুর ইউনিয়নের সেরুডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা শফিকুর রহমান পেশায় একজন দলিল লেখক। সম্প্রতি তিনি দুর্গাপুর ইউনিয়নের চিথলী দক্ষিণপাড়া গ্রামে মেয়ের পরালেখার সুবিধার্থে বিদ্যালয়ের সংলগ্ন একটি ভাড়া বাসায় থাকেন। তার মেয়ে সৃষ্টি জীবনপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণিতে পড়াশুনা করেন। বাবার কাছে বৈশাখী শাড়ির জন্য বায়না ধরে সৃষ্টি । পরে বৈশাখের আগের রাতে মেয়ের জন্য নতুন শাড়ি কিনে শফিকুর। বৈশাখের সকালে ওই শাড়ি দেখে পছন্দ হয়নি সৃষ্টির। তাই গতকাল সকাল থেকেই তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। দুপুরে অনেক খোজাখুজির পর শয়ন কক্ষের দরজা ভেঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় সৃষ্টির লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে তার মরদেহ গ্রামের বাড়িতে নিয়ে দাফন করা হয়েছে। বড় হযরতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রুস্তম আলী মণ্ডল বলেন, বৈশাখী মেলা উপলক্ষে মেয়েরর বাবা একটি শাড়ি এনেছিল। কিন্তু শাড়িটি মেয়ের পছন্দ না হওয়ায় গলায় ফাসি দিয়ে আত্মহত্যা করে, যা কারও কাম্য ছিল না। এ বিষয়ে মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাফর আলী বিশ্বাস বলেন, আত্মহত্যা নিয়ে কোনো সন্দেহ না থাকায় অতটুকু বাচ্চার মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হয়নি। সব মহলের লোকেদের সঙ্গে আলোচনা করে মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
No comments